মরক্কোতে ভূমিকম্পে আহতদের সংখ্যা বেড়েছে, মৃত্যুর সংখ্যা উন্নত

মরক্কোতে ভয়াবহ ভূমিকম্পের পর উদ্ধারণ কাজ চালানো হচ্ছে, এই খবরের প্রথম সারংশে আমরা জানতে পেরেছি। মরক্কোতে এই প্রাকৃতিক দুর্ঘটনা সহ আড়াই হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে এবং আরও ২ হাজার ৪৬৭ জনকে চটুক্করভাবে আহত করেছে।
এই দুর্ঘটনার পর, মরক্কোর সরকার সক্ষম উদ্দেশ্যে প্রযাত্ন উদ্দেশ্যে পদক্ষেপ নেওয়ার চেষ্টা করছে, যেহেতু প্রাকৃতিক আপাতকালীন পরিস্থিতি সামগ্রিকভাবে ভাইরাসের সঙ্গে লড়াইতে ব্যাপক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেই।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল মানবিক দুঃখ ও দুর্বল লোকদের সাথে থাকা এবং তাদের উদ্ধারণে সাহায্য করা। এই সমস্যা সমাধানে মরক্কোর সরকার প্রবৃদ্ধি করেছে এবং মানবিক প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্প্রতিষ্ঠান করেছে প্রযাত্ন সহায়ক কাজে। এই প্রযাত্নের মাধ্যমে মানুষের সাথে পানি, খাবার, চাদর, এবং তাদের আবাসের সাথে সাহায্য প্রদান হচ্ছে।
তবে, এই সাহায্য প্রদানে সরকারের প্রযাত্ন কাজে মুখ্যত্ব দেওয়া হয়েছে, এই প্রযাত্নের ব্যাপকতা এবং সফলতা উপার্জন করতে সক্ষম হচ্ছে না বলে প্রাকৃতিক আপাতকালীন পরিস্থিতির কারণে মুদ্রিত হয়েছে।
অতএব, মরক্কোর সরকার নিজেদের প্রাথমিক আপাতকালীন পরিস্থিতি নিয়ে আত্মসমর্পণ করেনি, এবং রাজা চতুর্থ মোহাম্মদ এবং প্রধানমন্ত্রী আজিজ আখানুচ এই ঘটনার জন্য কোনও স্পষ্ট প্রতিক্রিয়া দেননি।
সাধারণভাবে এই সময়ে সহায্য প্রদানে স্পন্দিত এবং সমর্থন প্রদান করার স্বাধীনতা থাকে, কিন্তু মরক্কোর ক্ষেত্রে এই প্রাকৃতিক আপাতকালীন পরিস্থিতির কারণে রাজনৈতিক ব্যাপারে এই ধরনের প্রতিক্রিয়া দেওয়া হচ্ছে না।
যদিও, অন্যান্য দেশ যেসব সাহায্য প্রদান করেছে, তা উল্লেখ করা গুরুত্বপূর্ণ যে স্পেন, কাতার, যুক্তরাজ্য, এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত। এই দেশগুলি মরক্কোকে উদ্ধারকাজে সাহায্য নেওয়া দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং এই কাজে বিশেষজ্ঞ ও উদ্ধারকর্মী পাঠিয়েছে।
এ ছাড়া, ইউরোপীয় ইউনিয়ন প্রাথমিকভাবে ১০ লাখ মার্কিন ডলারের সাহায্য তহবিল দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, এই অর্থ বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বিতরণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা।
এই উদ্ধারণ প্রযাত্নতা এবং সহায়ক কাজে মরক্কোর সরকার এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মধ্যে সমর্থন ও সম্প্রীতি পেয়েছে, তবে প্রাকৃতিক আপাতকালীন পরিস্থিতির কারণে সহায়ক কাজ চালানো যত্ন প্রয়োজন এবং সাফল্য প্রাপ্ত করতে চাইতেছে।